শোনার অভ্যাস, বলার অভ্যাস বাকি আর কিছু চাই না

যে শিশু বাংলাভাষীর ঘরে জন্মায়, বাংলা বলে। হিন্দি ভাষীর ঘরে জন্মায়, বলে হিন্দি আর ইংরেজি ভাসির ঘরে জন্মালে, ইংরেজি |

এটা তার বাড়ির ও পারিপার্শ্বিক পরিবেশের প্রভাব | শৈশব থেকেই শেখানো হয় বাবা, মা এবং  আর ও অনেক কিছুই, এলোমেলো ভাবেই।আস্তে আস্তে অবোধ শিশুটি বাবা,মা পরিবারের অনান্য পরিজনের সঙ্গে ভাব বিনিময়ের চেষ্টা শুরু করে বাবা-মায়ের কাছ থেকেই ধার নেওয়া বুলি দিয়ে | তারপর শিশুটি বাড়তে থাকে তিন তিল করে, বাড়তে থাকে তার মাতৃভাষার জ্ঞান এক সময় কথার বাচালতায় ভুলিয়ে দেয় তার ধার নেওয়া মাতৃভাষার ঋণ | 

শিশুটি কিন্তু কিছুই করেনি,তেমনভাবে | ভাব প্রকাশের জন্য অবলম্বন করেছিল নিজেরই মাতৃভাষাকে |কথা  শুনেছে, শুনে নিজের অজান্তে বুঝেছে ! কি বললে কি বলতে হবে তার সহজ সমীকরণ | যা শুনেছে তাই বলছে | ভুল করলে যা, একটু আধটু শিখিয়েছে সবাই, এই যা |আমরা বড়রা যদি শিশু হয়ে যায় সমাধান হতে পারে ইংরেজিতে কথা বলার সমস্যাটা | আর যারা শিশু তারা তো শিশুই, তাদের তো কোন সমস্যাই নেই এবং এটাই তো সঠিক সময় ওদের শেখবার |

 

Scroll to Top